খাঁটি মধু
১০০% ভেজাল মুক্ত প্রাকৃতিক চাকের মধু,, নিয়ে আমি মোঃ সাব্বির রহমার আপনাদের সামনে উপস্থিত হলাম, আসলে আমি কোন প্রতিষ্ঠানিক ব্যবসায়িক নই আমি একজন স্টুডেন্ট পড়াশোনা করছি রাজশাহী সরকারি কলেজে। পড়াশোনার পাশাপাশি কাজ করছি নিজ এলাকার দেশীয় সব খাঁটি পণ্য নিয়ে।।
গ্রাম থেকে গ্রাম ঘুরে মৌমাছির চাক থেকে মধু সংগ্রহ করি,যেখানে বিন্দু পরিমান ভেজাল থাকার কোনো চান্স নেই.. শুধু একবার বিশ্বাস করে অল্প করে হলেও আমাদের প্রাকৃতিক চাকের মধু অর্ডার করে দেখতে পারেন.
মূল্য:
প্রাকৃতিক চাকের মধু:১০০০ টাকা( প্রতি কেজি).
কালোজিরা ফুলের মধু: ১২০০ টাকা( প্রতি কেজি).
সুন্দরবনের খলিশা ফুলের মধু: ১২০০ টাকা( প্রতি কেজি).
লিচু ফুলের মধু: ৬০০ টাকা( প্রতি কেজি).
আমাদের মধু অর্ডার করার পর এর বিশুদ্ধতা নিয়ে বিন্দুমাত্র সন্দেহ হলে ফেরত দিতে পারবেন এমন কি ডেলিভারি চার্জ টাও আমরা বহন করব.
আর আমরা আশা রাখি আমদের প্রাকৃতিক চাকের মধুর এর বিশুদ্ধতা দেখে আপনাকে আবার আমাদের মধু অর্ডার করতে হবে...
আমরা দিচ্ছি সারা বাংলাদেশ হোম ডেলিভারি।।
অর্ডার করতে ক্লিক করুন অর্ডার করুন বাটনে
অথবা ফোন করুন:
01810565770
01773253737(Whats app)
আসুন জেনে নিই মধুর নানাবিদ উপকারিতা:
হাড় ও দাঁত গঠনে: মধুর গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ ক্যালসিয়াম। ক্যালসিয়াম দাঁত, হাড়, চুলের গোড়া শক্ত রাখে, নখের ঔজ্জ্বল্য বৃদ্ধি করে, ভঙ্গুরতা রোধ করে।
রক্তশূন্যতা ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে: এতে রয়েছে ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স, যা রক্তশূন্যতা ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
আমাশয় ও পেটের পীড়া নিরাময়ে: পুরোনো আমাশয় এবং পেটের পীড়া নিরাময়সহ নানাবিধ জটিল রোগের উপকার করে থাকে।
হাঁপানি রোধে: আধা গ্রাম গুঁড়ো করা গোলমরিচের সঙ্গে সমপরিমাণ মধু এবং আদা মেশান। দিনে অন্তত তিনবার এই মিশ্রণ খান। এটা হাঁপানি রোধে সহায়তা করে।
উচ্চ রক্তচাপ কমায়: দুই চামচ মধুর সঙ্গে এক চামচ রসুনের রস মেশান। সকাল-সন্ধ্যা দুইবার এই মিশ্রণ খান। প্রতিনিয়ত এটার ব্যবহার উচ্চ রক্তচাপ কমায়। প্রতিদিন সকালে খাওয়ার এক ঘণ্টা আগে খাওয়া উচিত।
রক্ত পরিষ্কারক: এক গ্লাস গরম পানির সঙ্গে এক বা দুই চামচ মধু ও এক চামচ লেবুর রস মেশান। পেট খালি করার আগে প্রতিদিন এই মিশ্রণ খান। এটা রক্ত পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। তা ছাড়া রক্তনালিগুলোও পরিষ্কার করে।
হৃদ্রোগে: এক চামচ মৌরি গুঁড়োর সঙ্গে এক বা দুই চামচ মধুর মিশ্রণ হৃদ্রোগের টনিক হিসেবে কাজ করে। এটা হৃৎপেশিকে সবল করে এবং এর কার্যক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
রক্ত উৎপাদনে সহায়তা: রক্ত উৎপাদনকারী উপকরণ আয়রন রয়েছে মধুতে। আয়রন রক্তের উপাদানকে (আরবিসি, ডব্লিউবিসি, প্লাটিলেট) অধিক কার্যকর ও শক্তিশালী করে।
রোগ প্রতিরোধশক্তি বাড়ায়: মধু শরীরের রোগ প্রতিরোধশক্তি বাড়ায় এবং শরীরের ভেতরে এবং বাইরে যেকোনো ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ প্রতিহত করার ক্ষমতাও জোগান দেয়। মধুতে আছে একধরনের ব্যাকটেরিয়া প্রতিরোধকারী উপাদান, যা অনাকাঙ্ক্ষিত সংক্রমণ থেকে দেহকে রক্ষা করে।